১) সর্বপ্রথম তামাদি আইনের কার্যক্রম শুরু হয় কত সালে?
-১৭৯৩ সালে।
২) সর্বপ্রথম আইনে পরিণত হয় কত সালে?
– ১৮৫৯ সালে।
৩) পরবর্তীতে তামাদি আইন সংশোধন হয় কত সালে?
– ১৮৭১ ও ১৮৭৭ সালে।
৪)বর্তমান তামাদি আইন প্রকাশিত হয় কখন?
– ১৯০৮ সালের ৭-ই আগস্ট।
৫) তামাদি আইন বলবৎ বা কার্যকর হয় কখন?
– ১৯০৯ সালের পহেলা জানুয়ারি।
৬) তামাদি আইন ১৯০৮ সালের কত নাম্বার আইন?
– ৯ নাম্বার আইন।
৭) তামাদি আইন সর্বশেষ সংশোধন হয় কত সালে?
– ২০০৪ সালে।
৮) এই আইনে মোট ধারা আছে কয়টি?
– ৩২টি । বলবৎ ২৯টি
৯) তামাদি আইনের তফসিল কয়টি?
৩টি।
১০) এই আইনের অনুচ্ছেদ আছে কতটি?
-১৮৩টি।
১১) তামাদি আইন কী ধরণের আইন?
– এটা একটা পদ্ধতিগত আইন।
সংজ্ঞার ব্যাখাসমূহ।
১২) তামাদি আইনে মামলা বলতে কী বুঝায় না?
– আপিল বা দরখাস্ত।
১৩) তামাদি আইনের উদ্দেশ্য কী?
– নির্ধারিত মেয়াদের মধ্যে মামলা বা দরখাস্ত দায়ের করা।
১৪) তামাদি আইন প্রযোজ্য নয় কোন ক্ষেত্রে?
– ফৌজদারি মূল মামলার ক্ষেত্রে
– ১৮৭২ সালের চুক্তি আইনের ২৫ ধারার ক্ষেত্রে এবং
– ১৮৬৯ সালের বিবাহ বিচ্ছেদ আইনের ক্ষেত্রে।
১৫) তামাদি আইন প্রযোজ্য হয় কোন ক্ষেত্রে?
– দেওয়ানি মূল মামলায়
– দেওয়ানি আপিল, রিভিউ এবং রিভিশনের ক্ষেত্রে এবং
– ফৌজদারি আপিল ও রিভিশনের ক্ষেত্রে।
১৬) তামাদি মেয়াদ গণনা শুরু হয় কখন থেকে?
-নালিশের কারণ উদ্ভবের দিন হতে এবং গণনা হয় ইংরেজি সাল অনুযায়ী।
তামাদি মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে মামলা দায়েরের ফলাফল
১৭) “তামাদির নির্ধারিত সময়সীমা পার হওয়ার পর কোনো মামলা বা দরখাস্ত দায়ের করা হলে বিবাদী পক্ষ আপত্তি না করলেও তা খারিজ হবে”- কত ধারার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট?
– তামাদি আইনের ৩ ধারার সঙ্গে।
১৮) কোনো মামলা তামাদিতে বারিত নয় তা প্রমাণের দায়িত্ব কার উপর?
– বাদীর উপর।
১৯) তামাদিতে বারিত মামলা সরকার করলে তার ফলাফল কী হবে?
– খারিজ হবে।
তামাদি মেয়াদ শেষ হওয়ার দিন আদালত বন্ধ থাকা
২০) “তামাদি মেয়াদ শেষ হওয়ার দিন আদালত বন্ধ থাকলে মামলা, আপিল বা দরখাস্ত আদালত খোলার প্রথম দিন দায়ের করতে হবে” কত ধারায় বলা হয়েছে?
– ৪ ধারায়।
বিলম্ব মওকুফের জন্য আবেদন
Condonation Of Delay
২১) বিলম্ব মওকুফের জন্য আবেদন বিষয় কত ধারায় বলা হয়েছে?
– ৫ ধারায়।
২২) কোন কোন ক্ষেত্রে বিলম্ব মওকুফের জন্য আবেদন করা যায়?
– অসুস্থতা
– কারাবাস
– সরল বিশ্বাস
– দারিদ্রতা
– কৌঁসুলির ভুল এবং ভুল পরামর্শ
– আদালতের সিদ্ধান্ত।
২৩) ৫ ধারার বিলম্ব মওকুফ কোন ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়?
– দেওয়ানি মূল মামলার ক্ষেত্রে।
২৪) ৫ ধারার আবেদন মঞ্জুর করা আদালতের কী ধরণের ক্ষমতা?
– Discretionary Power অর্থাৎ স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা।
২৫) সুনির্দিষ্টভাবে কোনো কিছু বলা না থাকলে বিশেষ আইনের ক্ষেত্রে সময় বৃদ্ধির জন্য তামাদি আইন ৫ ধারা প্রযোজ্য হবে কী?
– হবে না।
বৈধ অপারগতা
Legal Disability
২৬) কোন ক্ষেত্রে তামাদি মেয়াদ বন্ধ থাকে?
– Legal Disability অর্থাৎ বৈধ অপারগতার ক্ষেত্রে।
২৭) Legal Disability অর্থাৎ বৈধ অপারগতার আওতাভুক্ত কারা?
– নাবালক
– উম্মাদ এবং
– জড়বুদ্ধিসম্পন্ন ব্যক্তি।
২৮) তামাদি আইনের ৬ ধারা কোন ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়?
– মামলা ও ডিক্রির কার্যকর করার ক্ষেত্রে।
২৯) তামাদি আইনের ৬ ধারা প্রযোজ্য হয় না কোন ক্ষেত্রে?
– আপিল, রিভিউ, রিভিশন ও দরখাস্ত আবেদনের ক্ষেত্রে
-অগ্রক্রয়ের ক্ষেত্রে (৮ ধারা)
৩০) কতিপয় ব্যক্তির মধ্যে একজনের অপারগতা থাকলে ফলাফল কী হবে?
– ঐ একজন ছাড়া সবাই সামর্থ্যবান হলে সকলের বিরুদ্ধে তামাদির মেয়াদ চলবে। এমনকি একজন সামর্থ্যবান হলেও তামাদির মেয়াদ চলবে।(৭ ধারা)
৩১) মামলা দায়েরের নির্ধারিত মেয়াদ যাহাই থাকুক না কেন বৈধ অপারগতা শেষ হওয়ার সর্বোচ্চ কতটুকু সময় পর্যন্ত বর্ধিত করা যেতে পারে?
– ৩ বছর।
৩২) “তামাদি মেয়াদ একবার আরম্ভ হলে অবিরাম চলতে থাকবে” কত ধারায় বলা হয়েছে?
– ৯ ধারায়।
৩৩) তামাদি আইনের ৬-৮ ধারা কার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য?
– শুধুমাত্র বাদীর ক্ষেত্রে, বিবাদীর ক্ষেত্রে নয়।
মেয়াদ গণনা হতে যে সময় বাদ যাবে
৩৪) তামাদি মেয়াদ গণনা হতে বাদ যাবে কোন কোন দিনগুলো?
– মামলা, আপিল বা দরখাস্ত কারণ উদ্ভবের দিন
– আদেশ বা রায় ঘোষণার দিন
– আদেশের নকল সংগ্রহের আবশ্যকীয় দিন
– রায়ের নকল সংগ্রহের আবশ্যকীয় দিন এবং
– রোয়েদাদ সংগ্রহের আবশ্যকীয় দিন। (১২ ধারা)
৩৫) ভুল আদালতে মামলা ব আপিল দায়েরের ফলাফল কী?
– এর ফলে বাদীর যে সময় নষ্ট হয়েছে তা তামাদি মেয়াদ হতে বাদ যাবে।
৩৬) বিদেশে সম্পাদিত চুক্তির উপর বাংলাদেশে মামলা হলে কোন আইন অনুযায়ী এই মামলা হবে?
– তামাদি আইন অনুযায়ী। বিদেশি তামাদি আইনের বিধান প্রযোজ্য হবে না।
প্রতারণার ফলাফল
Effect Of Fraud
৩৭) তামাদি আইনের ১৮ ধারা কোন বিষয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট?
– তামাদি মেয়াদের ক্ষেত্রে প্রতারণার ফলাফল।
৩৮) প্রতারণার ক্ষেত্রে তামাদি মেয়াদ কখন শুরু হবে?
যেদিন উক্ত ব্যক্তি প্রতারণা সম্পর্কে জানতে পারবে।
লিখিত দায় স্বীকারের ফলাফল
Effect Of Acknowledgement in Writing
৩৯) লিখিতভাবে দায় স্বীকার প্রযোজ্য হয় কোন ক্ষেত্রে?
– সম্পত্তি ও অধিকারের ক্ষেত্রে।
৪০) তামাদি আইনের ১৯ ধারায় বর্ণিত বিষয় কী?
– লিখিত প্রাপ্তি স্বীকারের ফলাফল।
৪১) লিখিত দায় স্বীকারের ফলাফল কী?
– নতুন করে তামাদি মেয়াদ গণনা শুরু হবে।
দেনা পরিশোধের ফলাফল
Effect Of Payment
৪২) কোনো দেনা বা দেনার সুদ আংশিক পরিশোধ হলে কখন থেকে তামাদি মেয়াদ শুরু হবে?
– পরিশোধের তারিখ হতে।
৪৩) এই ধারার অধীনে দেনা বলতে কী বুঝাবে?
– আদালতের ডিক্রি বা আদেশের অধীনে প্রদেয় অর্থ।
৪৪) মামলায় নতুন বাদী বা বিবাদী পক্ষভুক্ত হলে তার ক্ষেত্রে তামাদির মেয়াদ কিভাবে গণনা করা হবে?
– পক্ষভুক্তির দিন হতে।(২২ ধারা)
অবিরাম বা একাধারে চুক্তিভঙ্গ বা অন্যায়
Continuing Breach and Wrongs
৪৫) অবিরামভাবে চুক্তিভঙ্গের ফলাফল কী?
– প্রতি মুহুর্তে নতুন করে তামাদির মেয়াদ গণনা আরম্ভ হবে।
৪৬) “ক্ষতিপূরণের মামলার জন্য যখন প্রকৃত ক্ষতি হয়, তখন থেকে তামাদির মেয়াদ গণনা শুরু হবে”- কত ধারায় বলা হয়েছে?
– ২৪ ধারায়।
সুখাধিকার অর্জন
Acquisition Of Easements Rights
৪৭) সুখাধিকার কিভাবে অর্জিত হয়?
কোনোকিছু-
-বিনা বাঁধায়
– শান্তিপূর্ণভাবে
-অব্যাহতভাবে
-২০ বছর যাবৎ ভোগদখল করার মাধ্যমে। (সরকারি সম্পত্তির ক্ষেত্রে ৬০ বছর)
৪৭) সুখাধিকারের অর্জনের কথা বলা হয়েছে তামাদি আইনের কত ধারায়?
– ২৬ ধারায়।
বিরুদ্ধ দখল বা সম্পত্তির অধিকার বিলুপ্তি
Adverse Possession
৪৮) Adverse Possession বা বিরুদ্ধ দখলের কথা বলা হয়েছে কত ধারায়?
– ২৮ ধারায়।
৪৯) অবৈধ দখলকারী স্থাবর সম্পত্তির মালিক বলে পরিগণিত হবে কিভাবে?
– প্রকৃত মালিকের জ্ঞাতসারে
– প্রকাশ্যভাবে
– নিরবচ্ছিন্নভাবে
-১২ বছর যাবৎ উক্ত জমির বাস্তব
ভোগদখল করে।
৫০) বিক্রয় চুক্তির কত বছরের মধ্যে যদি নিলাম ক্রেতা তার ক্রয়কৃত সম্পত্তি দখলে নেবার জন্য মামলা না করেন আদালত তাকে ঐ সম্পত্তি দখল প্রদানে অস্বীকৃতি জানাতে পারেন?
– ৩ বছরের মধ্যে মামলা না করলে।
তফসিল
Schedule
৫১) দেওয়ানি আদালতে ডিক্রি বা আদেশ প্রদানের কত সময়ের মধ্যে ডিক্রি জারির মামলা দায়ের করতে হয়?
– তিন বছরের মধ্যে।
৫২) ডিক্রির বিরুদ্ধে কত সময়ের মধ্যে জেলা জজের নিকট আপিল করতে হয়?
– ৩০ দিনের মধ্যে।
৫৩) বেদখল হওয়ার ক্ষেত্রে কত দিনের মধ্যে স্বত্ব দখল পুনরুদ্ধারের মামলা করতে হয়?
-১২ বছরের মধ্যে।
৫৪) বিবাহ বিচ্ছেদের পর বিলম্বিত দেনমোহরের জন্য একজন মুসলিম স্ত্রী কর্তৃক মামলা দায়েরের ক্ষেত্রে তামাদির মেয়াদকাল কত?
– ৩ বছর।
৫৫)SRA এর অধীনে ৯ ধারা অনুযায়ী তামাদির মেয়াদ হবে বেদখলের তারিখ হত কত সময়ের মধ্যে?
– ৬ মাসের মধ্যে।
৫৬)জমির স্বত্ব ঘোষণা ছাড়াই শুধু দখল পুনরুদ্ধারের মামলা তামাদি মেয়াদ কত?
– ৬ মাস।
৫৭) অগ্রক্রয়ের তামাদির মেয়াদ কত?
– ১ বছর।
৫৮) তামাদি আইনের কোন অনুচ্ছেদে স্থাবর সম্পত্তির দখল উদ্ধারের নালিশ দায়েরের মেয়াদ উল্লিখিত আছে?
-১৪২ অনুচ্ছেদে।
৫৯)চুক্তিভঙ্গের কারণে ক্ষতিপূরণের মামলায় তামাদি মেয়াদ কত?
– ১ বছর।
৬০)কোনো মামলা দায়েরের সময় সীমার বিষয়ে তামাদি আইনে সুনির্দিষ্ট বিধান না থাকলে তামাদির মেয়াদ কত বছর ধরা হবে?
-৬ বছর।
৬১) মৃতের ওয়ারিশ কায়েম সংক্রান্ত তামাদির বিধান তামাদি আইনের কত অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে?
– ১৭৭ অনুচ্ছেদে।
৬২) দায়রা জজ কর্তৃক প্রদত্ত মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল সংক্রান্ত তামাদির বিধান “তামাদি আইনের” কত অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে?
– ১৫০ অনুচ্ছেদে।
৬৩) বন্ধকী স্থাবর সম্পত্তির খালাস করার বা দখল পুনরুদ্ধারের জন্য বন্ধকগ্রহীতার বিরুদ্ধে মামলার নির্ধারিত মেয়াদ কত?
– ৬০ বছর।
৬৪) এক তরফা শুনানিকৃত আপিল পুনঃশুনানির তামাদি সম্পর্কিত বিধান “তামাদি আইনের” কত অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে?
-১৬৯ অনুচ্ছেদে। ( তামাদি মেয়াদ ৩০ দিন)
৬৫) চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনের কোন মামলায় যেক্ষেত্রে কোন সময়কাল নির্ধারিত নেই সেক্ষেত্রে তামাদির মেয়াদ গণনা শুরু হবে কিভাবে?
– অস্বীকৃতির বিষয় জানার তারিখ থেকে।
৬৬)নিষেধাজ্ঞার ডিক্রি জারির দরখাস্ত দাখিলের মেয়াদকাল গণনা করা হবে কখন থেকে?
– ডিক্রির সই মহুরি নকল প্রাপ্তির তারিখ হতে।
৬৭) যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ বিরুদ্ধে আপিল করতে হয় কত সময়ের মধ্যে?
– ৬০ দিনের মধ্যে। (তামাদি আইনের ১৫৫ অনুচ্ছেদ।)
৬৮) মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্ট বিভাগে আপিল করতে হয় কত সময়ের মধ্যে?
-৭ দিনের মধ্যে। (তামাদি আইনের ১৫০ অনুচ্ছেদে বলা আছে।)
৬৯) বিক্রয় রদের মামলা দায়ের তামাদি মেয়াদ কত?
– ১ বছর।
৭০) সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন-১৮৭৭ এর ৪২ ধারা অনুযায়ী ঘোষণামূলক মামলার তামাদি মেয়াদ কত?
– ৬ বছর।
(তামাদি আইন ১৯০৮)
ধারা সংক্ষেপঃ-
ধারা-১ শিরোনাম,
ধারা-২ সংজ্ঞা,
ধারা-৩ খারিজ,
ধারা-৪ বন্ধ,
ধারা-৫ বিলম্ব মউকুফ,
ধারা-৬ অপারগতা,
ধারা-৭ কতিপয় বাদী,
ধারা-৮ ব্যতিক্রম,
ধারা-৯ সময়ের অবিরাম চলন,ধারা-১০ অছি,
ধারা-১১ বৈদেশিক চুক্তি,
ধারা-১২ বাদ যাবে,
ধারা-১৩ বিবাদি বিদেশে,
ধারা-১৪ ভুল আদালত,
ধারা-১৫ নোটিস,
ধারা-১৬ নিলাম রদ,
ধারা-১৭ মৃত্যুর ফলাফল,
ধারা-১৮ প্রতারণার ফলাফল,ধারা-১৯ স্বীকৃতির ফলাফল,
ধারা-২০ ঋণ বা সুদ প্রদান ফলাফল
ধারা-২১ অক্ষম ব্যক্তির প্রতিনিধি
ধারা-২২ পক্ষভুিক্তর ফলাফল,ধারা-২৩ অবিরাম চুক্তিভঙ্গ,
ধারা-২৪ ক্ষতিপূরণের মামলা,ধারা-২৫ গেগরিয়ান বর্ষ পুঞ্জি,
ধারা-২৬ সুখাধিকার,
ধারা-২৭ ভাবি উত্তরাধিকারী,
ধারা-২৮ বিলুপ্তি,
ধারা-২৯ সংরক্ষন।
টিপসঃ- ১
➤ ৩ টি করে ক্ষেত্র আছে তিনটি ধারাতে ৩, ৬, ২১ (৬ ধারা উপধারা ৪টি)।
➤ ৪ টি করে ক্ষেত্র আছে ৪ টি ধারাতে ১২, ২৬, ২৯
➤ ৫ ধারায় ৫টি ক্ষেত্র আছে।
➤ ৫ টি ধারায় তামাদি মেয়াদ গণনা থেকে বাদ যাবে ১২, ১৩, ১৪, ১৫, ১৬
➤ ৫ টি ধারায় ফলাফল সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে ১৭, ১৮, ১৯, ২০, ২২
টিপসঃ- ২
➤ তামাদি সময় — ৭ দিনঃ-
অনুচ্ছেদ — ১৫০
➤ তামাদি সময় — ১০ দিনঃ-অনুচ্ছেদ — ১৫৯
➤ তামাদি সময় — ১৫ দিনঃ-অনুচ্ছেদ — ১৬০, ১৬১
➤ তামাদি সময় — ২০ দিনঃ-অনুচ্ছেদ — ১৫১, ১৬২
➤ তামাদি সময় — ৩০ দিনঃ- অনুচ্ছেদ — ১৫২, ১৫৩, ১৫৪, ১৫৮, ১৬৩ থেকে ১৭০
➤ তামাদি সময় — ৬০ দিনঃ- অনুচ্ছেদ — ১৫৫, ১৭১, ১৭২
➤ তামাদি সময় — ৯০ দিনঃ- অনুচ্ছেদ —- ২, ১৫৬, ১৭৩, ১৭৪, ১৭৬ থেকে ১৭৯
➤ তামাদি সময় — ১৮০ দিনঃ- অনুচ্ছেদ — ৩, ১৫৭, ১৭৫
➤ তামাদি সময় — ১ বছরঃ-অনুচ্ছেদ — ৪ থেকে ৩১, ১১৩, ১১৪
নোটঃ চুক্তির তামাদি মেয়াদ ১ বছর।
➤ তামাদি সময় — ২ বছরঃ-অনুচ্ছেদ — ৩২ থেকে ৩৬
➤ তামাদি সময় — ৩ বছরঃ-
অনুচ্ছেদ — ৩৭ থেকে ১১২, ১১৫, ১৮০, ১৮১, ১৮২
নোটঃ দেনমহর, ঋণ, দলিল, বন্ধক, টাকা লেনদেন থাকলে তামাদি মেয়াদ ৩ বছর হবে।
➤ তামাদি সময় — ৬ বছরঃ-অনুচ্ছেদ — ১১৬ থেকে ১২০
➤ তামাদি সময় — ১২ বছরঃ-অনুচ্ছেদ — ১২১ থেকে ১৪৪
নোটঃ হিন্দু শব্দ থাকলেই ১২ বছর তামাদি মেয়াদ হবে।
➤ তামাদি সময় — ৩০ বছরঃ- অনুচ্ছেদ — ১৪৫, ১৪৬
➤ তামাদি সময় — ৬০ বছরঃ- অনুচ্ছেদ — ১৪৭, ১৪৮, ১৪৯